• " />

     

    টানা চতুর্থবারের মতো বাফুফে প্রেসিডেন্ট কাজী সালাউদ্দিন

    টানা চতুর্থবারের মতো বাফুফে প্রেসিডেন্ট কাজী সালাউদ্দিন    

    টানা চতুর্থবারের মতো বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)- এর সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন কাজী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। ২০০৮, ২০১২, ২০১৬ এর পর ২০২০ এর নির্বাচনেও ভোটাররা ভরসা রেখেছেন বাংলাদেশ ফুটবলের কিংবদন্তীর ওপরেই।

    সালাউদ্দিন টপকে গেছেন বাদল রায় ও শফিকুল ইসলাম মানিককে। মোট ১৩৫ ভোটের ভেতর সালাহউদ্দিন পেয়েছেন ৯৪ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাদল রায় পেয়েছেন ৪০ ভোট, ও এককভাবে নির্বাচনে দাঁড়ানো শফিকুল ইসলাম মানিক পেয়েছেন ১ ভোট।


    ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগা হোটেলে শনিবার দুপুর থেকে শুরু হওয়া ভোট গ্রহণ শেষ হয় সন্ধ্যা নাগাদ। ২১টি পদের জন্য মোট ৪৭ জন প্রতিদ্বন্দ্বি অংশ নিয়েছিলেন নির্বাচনে। এর ভেতর সভাপতি ও সিনিয়ার সহ সভাপতি পদে একজন, সভাপতি পদে চারজন ও সদস্য পদে মনোনীত হয়েছেন ১৫ জন।  

    সালাউদ্দিনের মতো আব্দুস সালাম মুর্শেদি জিতেছেন টানা চতুর্থবারের মতো, সিনিয়র ভাইস-প্রেসিডেন্ট পদে তিনি পেয়েছেন ৯১ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বি সমন্বয় পরিষদের শেখ মোহাম্মদ আসলাম পেয়েছেন ৪৪ ভোট। 

    সহ-সভাপতি পদে প্রথমবারের মতো নির্বাচনে অংশ নিয়ে জয় পেয়েহেন বসুন্ধরা কিংস প্রেসিডেন্ট ইমরুল হাসান। তিনি পেয়েছেন ৮৯ ভোট। একই পদে কাজী নাবিল আহমেদ ৮১ ও আতাউর রহমান মানিক ৭৫ ভোট পেয়ে জিতেছেন। 

    চতুর্থ সহ-সভাপতি পদে অবশ্য লড়াই হয়েছে তুমুল। সমান ৬৫টি ভোট পেয়েছেন মহিউদ্দিন আহমেদ মহি ও তাবিথ আউয়াল। এ পদে তাই পুনরায় ভোটগ্রহণ হবে, ৩১ অক্টোবর। 
     
    সভাপতি, সিনিয়র সহ সভাপতি, ও তিনজন সভাপতি ছাড়াও সালাউদ্দিনের সম্মিলিত পরিষদ ১৫ সদস্য পদের ৯টিতেই জয় পেয়েছে।  বাকি ৬টি আসন পেয়েছে সমন্বয় পরিষদ।



    এক নজরে বাফুফে নির্বাচন

    সভাপতি : কাজী সালাউদ্দিন (৯৪)

    সিনিয়র সহ-সভাপতি: সালাম মুর্শেদী (৯১)

    সহ-সভাপতি: ইমরুল হাসান (৮৯), কাজী নাবিল আহমেদ ৮১, আতাউর রহমান ভূঁইয়া মানিক ৭৫

    নির্বাহি সদস্য :

    জাকির হোসেন চৌধুরী (৮৭), আব্দুল ওয়াদুদ পিন্টু (৮৬), বিজন বড়ুয়া (৮৫), আরিফ হোসেন মুন (৮৫), মো. নুরুল ইসলাম নুরু (৮৪), মো. মাহি উদ্দিন আহমদ সেলিম (৮৪), টিপু সুলতান (৮১), সত্যজিৎ দাশ রুপু (৭৬), মো. ইলিয়াছ হোসেন (৭৫), ইমতিয়াজ হামিদ সবুজ (৭৪), মাহফুজা আক্তার কিরণ (৭০), হারুনুর রশীদ (৭০), মো. আমের খান (৬৯), মো. সাইফুল ইসলাম (৬৯)ও মহিদুর রহমান মিরাজ (৬৮)।