যে কারণে দশ মাস নিষিদ্ধ হলেন শহীদুল
ডোপ টেস্টে পজিটিভ হওয়ায় বাংলাদেশের ডানহাতি পেসার শহীদুল ইসলামকে দশ মাসের জন্য সব ধরনের ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ করেছে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। আজ আনুষ্ঠানিক এক বিবৃতিতে নিষেধাজ্ঞার খবর জানিয়েছে আইসিসি।
চলতি বছরের ৪ মার্চ ঢাকায় আইসিসির প্রতিযোগিতা বহির্ভূত টেস্টিং প্রোগ্রামের অংশ হিসেবে নিয়মানুযায়ী মূত্রের নমুনা জমা দিয়েছিলেন শহীদুল। পরীক্ষা শেষে সেই নমুনায় ক্লোমিফেন নামক এক পদার্থের অস্তিত্ব পায় আইসিসি। যা ওয়ার্ল্ড এন্টি ডোপিং এজেন্সি (ওয়াডা) দ্বারা নিষিদ্ধ ঘোষিত।
বাংলাদেশের হয়ে একটি টি-টোয়েন্টি খেলা শহীদুলের নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে ২৮ মে, ২০২২ থেকে। আইসিসির এন্টি ডোপিং আচরণ বিধির ২.১ অনুচ্ছেদ লঙ্ঘন করা ২৭ বছর বয়সী এই পেসার ক্রিকেটে ফিরতে পারবেন ২০২৩ সালের ২৮ মার্চ।
আইসিসি প্রশ্ন তুলেছিল, মাঠের পারফরম্যান্সে উন্নতির জন্য স্বেচ্ছায় শহীদুল ক্লোমিফেন গ্রহণ করেছিলেন কিনা। শহীদুল জানিয়েছেন, স্বেচ্ছায় তা গ্রহণ করেননি তিনি। সাধারণত থেরাপিস্টরা ক্রীড়াবিদদের তা ব্যবহারের পরামর্শ দেন। সেটাই যেন কাল হলো শহীদুলের। অবশ্য আইসিসি জানিয়েছে, তারা এই ব্যাখায় সন্তুষ্ট।