রাশিয়াতেই শেষ রুনির
সেই ১২ বছর বয়সে অভিষেক। ইংল্যান্ডের আক্রমণের ভার এক যুগেরও বেশি সময় বয়ে নিয়ে বেরিয়েছেন কাঁধে। এর মধ্যে ইংল্যান্ডের সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতাও হয়েছেন, এনে দিয়েছেন অনেক মনে থাকার মতো মুহূর্ত। কোনো বড় ট্রফি অবশ্য এনে দিতে পারেননি। রাশিয়াই হয়ে থাকছে রুনির শেষ সুযোগ। ইংলিশ অধিনায়ক জানিয়েছেন, পরের বিশ্বকাপ খেলেই ইংল্যান্ডের জার্সি তুলে রাখবেন।
এখন অবশ্য রুনিকে ঠিক প্রথাগত স্ট্রাইকার বলা যাবে না। ম্যানচস্টাড় ইউনাইটেডে এখন দশ নম্বর হিসেবে খেলছেন, ইংল্যান্ডের হয়েও হ্যারি কেনই খেলছেন মূল স্ট্রাইকার হিসেবে। স্যাম অ্যালারডাইসের দলেও হয়তো মিডফিল্ডেই খেলতে পারেন। তবে ১১৫ ম্যাচে ৫৩ গোল করে ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি হয়ে গেছেন আগেই।
তবে যেখানেই খেলুন, ক্লাব দলের মতো জাতীয় দলেও এখনও তাঁর জায়গা নিয়ে প্রশ্ন নেই। কিন্তু রুনি দুই বছরের বেশি আর চালিয়ে যেতে চান না, "রাশিয়া হবে ইংল্যান্ডের হয়ে ভালো কিছু করার শেষ সুযোগ। আশা করি শেষটা আমি মনে রাখার মতোই করতে পারব।" ওই সময় রুনির বয়স হবে ৩২, দলে কি আদৌ নিজের জায়গা ধরে রাখতে পারবেন?