• ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগ
  • " />

     

    জহুরুলের ১০৩, আসিফের ৯১-এ গাজীর জয়

    জহুরুলের ১০৩, আসিফের ৯১-এ গাজীর জয়    

    প্রাইম ব্যাংক ২৫৭/৯, ৫০ ওভার (পাঠান ৭২*, জাকির ৪৪, আল-আমিন ৩৭, নাঈম ৪/৫৩, টিপু সুলতান ১/৩৪)
    গাজী গ্রুপ ২৫৮/৩, ৪৮.৫ ওভার (জহুরুল ১০৩, আসিফ ৯১*, ফাওয়াদ ২৯, এনামুল জুনিয়র ২/৫২, নাহিদুল ১/৪২)
    ফল- গাজী গ্রুপ ৭ উইকেটে জয়ী 


    পুরো স্কোরকার্ড দেখুন এখানে


    জহুরুল ইসলামের দ্বিতীয় লিস্ট ‘এ’ সেঞ্চুরি ও আসিফ আহমেদের অপরাজিত ৯১ রানের ইনিংসে প্রাইম ব্যাংককে ৭ উইকেটে হারিয়ে টানা দ্বিতীয় জয় পেলো বর্তমান চ্যাম্পিয়ন গাজী গ্রুপ। আর টানা তিন ম্যাচ জয়ের পর হারলো প্রাইম ব্যাংক। 

    বিকেএসপিতে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নামা প্রাইম ব্যাংকের সর্বোচ্চ স্কোরার ৭ নম্বরে নামা ভারতীয় ব্যাটসম্যান ইউসুফ পাঠান। শেষ পর্যন্ত তিনি অপরাজিত ছিলেন ৬০ বলে ৭২ রানে, তবে বড় জুটির অভাবে ২৫৭ রানের বেশি করা হয়নি প্রাইম ব্যাংকের। শুরুতেই তারা ধাক্কা খেয়েছিল ২য় ওভারে ওপেনার মেহরাব হোসেন জুনিয়রকে হারিয়ে। মেহেদি মারুফ ও জাকির হাসানের জুটি ভেঙেছে রান-আউটে। 

    ৩২ রান করেছেন মারুফ, ৪৪ রান জাকির। চারে নামা আল-আমিন করেছেন নাঈম হাসানের ২য় শিকার হওয়ার আগে করেছেন ৩৭। শেষ পর্যন্ত এই অফস্পিনার নিয়েছেন ৫৩ রানে ৪ উইকেট। শেষদিকে পাঠানকে সঙ্গ দেওয়ার চেষ্টা করেছেন দেলোয়ার (২৭) ও মনির (১৫)। 

    রান তাড়ায় গাজী গ্রুপ একপ্রান্তে জহুরুলকে রেখে ৩ উইকেট হারিয়েছে দ্রুতই। জহুরুল এরপর আসিফকে নিয়ে গড়েছেন ১২১ রানের জুটি। শরিফুলের বলে সিঙ্গেলে ১১০ বলে ক্যারিয়ারের ২য় সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন জহুরুল, ১১৩ বলে ৮ চার ও ৩ ছয়ে ১০৩ রান করে অবসর নিতে হয়েছে তাকে। 

    পাকিস্তানী ব্যাটসম্যান ফাওয়াদ আলমকে নিয়ে এরপর ম্যাচ শেষ করেছেন আসিফ। ১০৫ বলে ছয় চার ও ১ ছয়ে আসিফ অপরাজিত ছিলেন ৯১ রানে, ফাওয়াদ অপরাজিত ছিলেন ৩১ বলে ২৯ রানে। ৭ বল বাকি থাকতেই ম্যাচ জিতেছে গাজী গ্রুপ।